মেহেরপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ- প্রকৌশলী অনুজকুমার দে দাবিকৃত ঘুষের ৫ লাখ টাকা পুরন না করায় তাকে মারধরের মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন বলে দাবি করেছেন মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজন।
আজ সোমবার সন্ধ্যা ৭ টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমীর মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরো বলেন, আমি তার ঘুষ চাওয়ার বিষয়টি জেলাপ্রশাসককে জানাবো বললে তিনি “ আপনি দেবেননা কেন বলেই বাইরে এসে চিৎকার শুরু করে উনার গায়ে হাত তুলার অভিযোগ তুলেন।” কিন্তু ওখানে আনেকে ছিলো তাদের জিজ্ঞাসা করলে বা ঐ অফিসের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখলেই ঘটনার সত্যতা পাওয়া যাবে। তিনি আরো বলেন দায়িত্বরত এই অফিসার একজন দূনীতিগ্রস্থ মানুষ। তিনি অফিসে চুন ও ডিসটেম্পার মিলিয়ে অফিসের রং করাচ্ছেন। ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে রাস্তার সাইন সিগন্যাল, ব্রিজ, কাল ভাট পিলার সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ দেখিয়ে ১০ লক।ষ টাকার বিল তুলেছেন। তবে এসব কোন কাজই হয়নি। দূনীতিগ্রস্থ সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ প্রকৌশলী অনুজ কুমার দূর্নীতি ও আমার মানহানী করার জন্য তার বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি নিচ্ছি।
উল্লেখ্য আজ সোমবার সকাল সাড়ে দশটার দিকে সড়ক বিভাগের উপসহকারী অনুজ কুমার দের কক্ষে প্রবেশ কওে ২০-৩০ ভাগ কাজ করে শত ভাগ বিলের দাবি করে মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বারিকুল ইসলাম লিজন ও সদর থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আনন্দ মিলে উনাকে মারধর করে বলে অভিযোগ করেন উপ- প্রকৌশলী অনুজকুমার দে।
previous post